ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য : ইলিশ [অনুচ্ছেদ]
Link will be apear in 15 seconds.
Well done! you have successfully gained access to Decrypted Link.
ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য : ইলিশ অনুচ্ছেদ রচনা - এই অনুচ্ছেদ টির উত্তর পাওয়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটের এ আসছেন। আপনি সঠিক জায়গাতে আসছেন। আমাদের এই NiboSob ওয়েবসাইটের এ সকল ধরনের প্রশ্নের উত্তর পাবেন যেমন, অনুচ্ছেদ, বাংলা রচনা, ভাবসম্প্রসারণ, চিঠি-পত্র ও দরখাস্ত, সাধারণ জ্ঞান ইত্যাদি। আমি আশা করি আপনি অন্যান্য প্রশ্নে উত্তর পেতে আমাদের সাথে থাকবেন।
ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য : ইলিশ
ইলিশ বাংলাদেশের জাতীয় মাছ। বিশ্বের মোট ইলিশ উৎপাদনের ৬৫% বাংলাদেশে উৎপাদিত হয়। ভারতে ১৫% মায়ানমারে ১০% এবং বাকি অংশ প্রশান্ত মহাসাগর, আটলান্টিক মহাসাগর এবং আরব উপসাগরের আশেপাশে উৎপাদন হয়। তাই বাংলাদেশ সরকার ইলিশকে বাংলাদেশের একক পণ্য জিআই হিসেবে গেজেট জারি করে। ভৌগোলিক নিদর্শন অ্যাক্ট ২০১৩ অনুযায়ী যদি কেউ প্রত্যায়িত জিআই পণ্য নিজের দাবি করতে চায় বা সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ থাকে তবে তাকে গেজেটে প্রকাশের ২ মাসের মধ্যে অভিযোগ করতে হবে। এই নিয়ম অনুযায়ী কেউ অভিযোগ করেনি বলে ইলিশ বাংলাদেশের দ্বিতীয় ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যে পরিণত হয়েছে। সরকারের নেয়া পদক্ষেপ এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধির ফলে বাংলাদেশের ইলিশ বিশ্বে একক আধিপত্য করছে। এক্ষেত্রে ইলিশের প্রজনন মাস অক্টোবর থেকে নভেম্বরে ইলিশ ধরা নিষিদ্ধ। তাছাড়া জাটকা ধরা নিষিদ্ধকরণ, কারেন্ট জাল নিষিদ্ধকরণ ইলিশ উৎপাদন বৃদ্ধি করছে। বর্তমানে পাশ্ববর্তী দেশ ভারত ও মায়ানমার বাংলাদেশের কৌশল অনুসরণ করছে যা আমাদের জন্য সম্মানজনক। একটা সময় সুস্বাদু মাছ ইলিশের দেখা পাওয়া যেত না। এখন বাংলাদেশের বাজারগুলোতে রুপালি ইলিশের সরবরাহ পাওয়া যায়। বাংলাদেশি রুপালি ইলিশের মতো স্বাদ বিশ্বের আর কোথাও পাওয়া যায় না। তাই ইলিশের একক অহংকার শুধু বাংলাদেশের।
Last word
তাই বন্ধুরা, আমি আশা করি আপনি এই অনুচ্ছেদ টি পছন্দ করেছেন। আমি সবসময় চেষ্টা করি যাতে আপনি সঠিক তথ্য পান। আপনি যদি এই অনুচ্ছেদ টি পছন্দ করেন ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য : ইলিশ অনুচ্ছেদ। অনুচ্ছেদ টি, আপনার বন্ধুদের সাথে সমস্ত Social Media বিষয়টি Share করতে ভুলবেন না।